বারো ঘণ্টা টানা জেরার পর মুক্ত প্লাতিনি ‘আহত’
১২ ঘণ্টা আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করার পর মিশেল প্লাতিনিকে ছেড়ে গভীর রাতে ছেড়ে দিয়েছে ফরাসি পুলিশ। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে দশটায় প্লাতিনিকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল প্যারিসের অদূরে ফ্রান্সের আর্থিক দুর্নীতি দমন শাখার অফিসে।
তাঁকে যখন ছাড়া হয় প্যারিসের ঘড়িতে তখন বাজে রাত সাড়ে বারোটা। কী নিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হল? জানা গিয়েছে, ফিফার ভাইস প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন ফিফার টুর্নামেন্ট বন্টনে নানা দুর্নীতি নিয়ে তাঁকে একাধিক প্রশ্ন করা হয়েছে। সেখানে কাতারের বিশ্বকাপ পাওয়ার পিছনে তাঁর কতটা হাত ছিল সেটাই জানতে চাওয়া হয়।
গভীর রাতে সেই অফিস থেকে বেরোনোর পর প্লাতিনি সাংবাদিকদের কাছে বিরক্ত প্রকাশ করে বলেছেন, ‘আমাকে কেন ডেকে আনা হয়েছিল, তা আমি জানি না। গোটা ব্যাপারটা আমাকে আঘাত করেছে। এ সব প্রশ্নের উত্তর আমি আগেই বহু জায়গায় দিয়েছে। মামলার সময় বলেছি। প্রেস মিট করে বলেছি। নতুন কিছু নয়, সবটাই পুরোনো প্রশ্ন।’ তিনি স্বীকার করে নিয়েছেন, ২০১৮ সালে রাশিয়া বিশ্বকাপ ও ২০২২ সালে কাতার বিশ্বকাপ নিয়ে একাধিক প্রশ্ন করা হয়েছিল।
এরপর কী? প্রশ্নের উত্তর প্লাতিনি নিজেও দিতে পারেননি। তিনবারের ব্যালন ডি’ওর পুরস্কার পাওয়া কিংবদন্তি এই ফুটবলারকে বিধ্বস্ত লেগেছে। তাঁর কথায়, ‘জানি না, আর কতবার এই প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। আমি কিন্তু মাথা ঠাণ্ডা রেখে সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছি।’
ফ্রান্সের আর্থিক দুর্নীতি দমন শাখার অফিসারদের সামনে তাঁকে জবাবদিহি করতে হয়েছে। তাঁর প্রতিটি জবাব রেকর্ড করা হয়েছে। ভবিষ্যতে তাঁকে আবার ডাকা হবে কিনা, তা নিয়ে অফিসাররা কোনও জবাব দেননি।
তাঁকে যখন ছাড়া হয় প্যারিসের ঘড়িতে তখন বাজে রাত সাড়ে বারোটা। কী নিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হল? জানা গিয়েছে, ফিফার ভাইস প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন ফিফার টুর্নামেন্ট বন্টনে নানা দুর্নীতি নিয়ে তাঁকে একাধিক প্রশ্ন করা হয়েছে। সেখানে কাতারের বিশ্বকাপ পাওয়ার পিছনে তাঁর কতটা হাত ছিল সেটাই জানতে চাওয়া হয়।
গভীর রাতে সেই অফিস থেকে বেরোনোর পর প্লাতিনি সাংবাদিকদের কাছে বিরক্ত প্রকাশ করে বলেছেন, ‘আমাকে কেন ডেকে আনা হয়েছিল, তা আমি জানি না। গোটা ব্যাপারটা আমাকে আঘাত করেছে। এ সব প্রশ্নের উত্তর আমি আগেই বহু জায়গায় দিয়েছে। মামলার সময় বলেছি। প্রেস মিট করে বলেছি। নতুন কিছু নয়, সবটাই পুরোনো প্রশ্ন।’ তিনি স্বীকার করে নিয়েছেন, ২০১৮ সালে রাশিয়া বিশ্বকাপ ও ২০২২ সালে কাতার বিশ্বকাপ নিয়ে একাধিক প্রশ্ন করা হয়েছিল।
এরপর কী? প্রশ্নের উত্তর প্লাতিনি নিজেও দিতে পারেননি। তিনবারের ব্যালন ডি’ওর পুরস্কার পাওয়া কিংবদন্তি এই ফুটবলারকে বিধ্বস্ত লেগেছে। তাঁর কথায়, ‘জানি না, আর কতবার এই প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। আমি কিন্তু মাথা ঠাণ্ডা রেখে সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছি।’
ফ্রান্সের আর্থিক দুর্নীতি দমন শাখার অফিসারদের সামনে তাঁকে জবাবদিহি করতে হয়েছে। তাঁর প্রতিটি জবাব রেকর্ড করা হয়েছে। ভবিষ্যতে তাঁকে আবার ডাকা হবে কিনা, তা নিয়ে অফিসাররা কোনও জবাব দেননি।
তাছাড়া-
আইসিসি (ICC) ওয়ার্ল্ড কাপ ২০১৯ এবং কোপা আমেরিকা এর সকল খেলায় আপনার আয় নিশ্চিত করতে এখনি আমাদের সাইটে ভিজিট করুন লিঙ্কঃ https://bit.ly/2R3mxfn
Comments
Post a Comment